ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিতে গিয়ে জাপান-কাহিনি লেখার শুরু। বন্ধুদের পাঠকদের কমেন্টসগুলাে আরাে লিখতে উৎসাহিত করল । ছােট ভাই তানভির ইমন চমৎকার একটা লােগাে বানিয়ে দিল। লেখার মধ্যে একটা অন্যরকম আনন্দ পেতে শুরু করলাম। কাহিনি এগিয়ে গেল। অনেকেই উপদেশ দিলেন বই আকারে প্রকাশ করার জন্য। এই লেখা ফেসবুকে মানায়, কিন্তু বই? ছাপবে কে? পড়বে কে? আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যারকে দুটো কাহিনি দিলাম । চোখের সামনেই পড়লেন। বানান ভুল ধরলেন, ব্যাকরণের ভুল ধরলেন। পরিশেষে বললেন, “বাহ, লেখা তাে চমৎকার।” আমি সাহস পেলাম । একুশে টেলিভিশনের এনাম ভাই প্রকাশক খোঁজার দায়িত্ব নিলেন । জাপান কাহিনি বই হিসেবে প্রকাশের শতভাগ অবদান ওনার। ফেসবুকের যে কমেন্টসগুলাের জন্য পরবর্তী কাহিনি লেখার জন্য হাত নিশপিশ করত তাদের অবদানের কথা কীভাবে যে লিখি!