'কুসুম কথা' উপন্যাসের মাধ্যমে মঈন শেখ দুই বাংলাতে বিশেষ খ্যাতি পান এবং 'লবঙ্গলতার সই' সেই ধারাবাহিকতার চতুর্থ উপন্যাস। উল্লেখ্য যে এটিও প্রকাশিত হয় ভারতের খ্যাতিমান পত্রিকা 'কৃত্তিবাস'-এর ২০২৩ সালের শারদীয় সংখ্যায়। প্রশংসিত হয় দুই বাংলায়।
মনোজগতের এক বিস্তর আবাস 'লবঙ্গলতার সই'। মানব জীবনের জটিল অধ্যায়ও বলা যেতে পারে। লবঙ্গলতা ছেঁড়া টাকার বেপারি অধীরের বউ। পান বেপারি নেকবরের বউ শাকিলা। এই দুই পরিবারের মধ্যে কাকতালীয়ভাবে যোগাযোগ ঘটে। লবঙ্গলতা ভাড়া থাকে শাকিলার বড় চাচার বাড়িতে। সেই সূত্রেই তাদের যাওয়া আসা শুরু হয়। রসে টইটুম্বুর লবঙ্গলতা। সারা পাড়া মাতিয়ে রাখে।