কৃতজ্ঞতা, তাড়না কিংবা শৈল্পিক কোনো বোধ বা ঘোরের কারণে এ কবিতাগুলোর সৃষ্টি হয়নি। মূলত ভেতরের এক গভীর অনুভব ও ক্ষরণ থেকে এই কবিতাগুলোর জন্ম।
তাই লিখতে গিয়ে মা-নামক মহাবিশ্বের ভেতর একখণ্ড ধূলিকণার মতো হারিয়ে গেছি, উড়ছি- ভাসছি-কিন্তু তার বিশালতাকে স্পর্শ করতে পারিনি; মায়ের মুখ- মায়াগাছের মতো চিরসবুজ হয়ে আমার বুকের নিশ্বাসকে বাঁচিয়ে রেখেছে... যতই তাকে অনুভব করতে গিয়েছি ততই যেন ব্যর্থ হয়েছি, হয়েছি খননগভীর নীরবতা-মা যেন এক কল্পনাতীত অসীমতা
যাকে নিয়ে বলবার শতকোটি বিষয় ছিল ভাষা ছিল কিন্তু কিছুই বলা হলো না মূলত মাকে নিয়ে বলে শেষ করা যায় না তাই সাত আসমানের জোছনা অনুরণিত হয়ে একদিন আমার বুকের অলিন্দে ছড়িয়ে পড়ল আমি জানলাম
আমৃত্যু ভালোবেসেও- মায়ের ঋণ শোধানো সম্ভব নয় সেই থেকে পৃথিবীর সকল সন্তানের মতোই আমিও এক ঋণখেলাপি..
শারদুল সজল এর রচনাগুলো আপনাকে নতুন ভাবনার দিশা দেখাবে। তার বইগুলো আজই অর্ডার করুন এবং কম মূল্যে আপনার সংগ্রহে যোগ করুন, এক অনন্য সাহিত্য অভিজ্ঞতা পেতে।